এই গ্রীষ্মেই উড়বে প্যাসেঞ্জার ড্রোন (ভিডিও)
প্রকাশ:
২০১৭-০২-১৫ ১২:৫৯:৩০ পিএম
|| আপডেট: ২০১৭-০২-১৫ ১২:৫৯:৩০ পিএম
![]() |
মো. রায়হান কবির :
ড্রোন
দিয়ে
ছবি
তোলা,
সেলফি
তোলা
কিংবা
কফি
আনা
নেয়া
করা,
কতো
কিছুই
তো
হচ্ছে।
বিখ্যাত অনলাইন
শপ
অ্যামাজন ড্রোন
দিয়ে
পণ্য
সরবরাহও করছে।
এমনকি পাকিস্তান ক্রিকেট লীগে (পিএসএলে) ড্রোন ক্যাম ব্যবহৃত হচ্ছে হালের স্পাইডার ক্যামের বদলে। তাহলে বাকি থাকলো কি? বাকি ছিল ড্রোনে চড়ে আকাশে ভ্রমণ। সেটাই বা বাদ যাবে কেন। জুলাই আগস্টের দিকে যদি আপনার দুবাই যাওয়ার প্ল্যান থাকে তবে সে শখও পূরণ হবে আপনার।
দুবাইর এভিয়েশন অথোরিটি ইতিমধ্যেই জুলাই মাসে পরীক্ষামূলকভাবে প্যাসেঞ্জার ড্রোন চলাচলের অনুমতি দিয়েছে। ই হ্যাং ১৮৪ নামের এক প্যাসেঞ্জার বিশিষ্ট এই ড্রোনের ওজন ৫০০ পাউন্ড আর এটা বহন করতে পারবে ২২০ পাউন্ড বা ১০০ কেজি ওজন। এখানে এক রুমের যাত্রী কামরা এবং একটি স্যুটকেস বা ব্যাগ রাখার জন্যে ছোট আরো একটি কক্ষ বা প্রকোস্ট রয়েছে।
ই হ্যাং ১৮৪ গত সিইএস প্রদর্শনীতে এর সক্ষমতা দেখিয়েছে। তাছাড়া লাসভেগাসেও এর টেস্ট উড়ান হয়েছে। এবার এর বাস্তব পথচলা বা উড়া। চীনের তৈরি ইহ্যাং ১৮৪ ঘণ্টায় ১০০ মাইল বেগে উড়তে পারে। আর এক চার্জে যেতে পারে একবারে ৩১ মাইল। এটা ফোরজি মোবাইল ইন্টারনেট দিয়েই পরিচালিত হবে। এর নির্দিষ্ট ছাড়ার স্থান থাকবে। আর পরিচালনার জন্যে থাকবে ‘রিমোট কমান্ড সেন্টার’।
দুবাই ট্যাক্সি সার্ভিস অথোরিটি জানায় এটা ৪০-৫০ কিলোমিটার দূরত্বে ৬২ মাইল বা ১০০ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টা বেগে চলাচল করবে।
উল্লেখ্য, এয়ারবাস নামের আরো একটি প্যাসেঞ্জার ড্রোন আসছে। এটা এ বছরের শেষ দিকে আসার কথা তবে ২০২০ সাল নাগাদ বাণিজ্যিকভাবে বাজারে থাকবে। ট্রান্সপোর্ট সেবা প্রতিষ্ঠান ‘উবার’ও এ বিষয়ে কাজ করছে। তারা নাসা এবং গুগলের সাবেক কিছু ইঞ্জিনিয়ার নিয়ে একটি টিম গঠন করেছে এ বিষয়ে প্ল্যান করার জন্য। সুতরাং জ্যাম! এক সময় হয়তো গুগলে খুঁজতে হবে, গাড়ির ট্র্যাফিক জ্যাম কি?
http://www.risingbd.com/scienceand-technology-news/213828
এমনকি পাকিস্তান ক্রিকেট লীগে (পিএসএলে) ড্রোন ক্যাম ব্যবহৃত হচ্ছে হালের স্পাইডার ক্যামের বদলে। তাহলে বাকি থাকলো কি? বাকি ছিল ড্রোনে চড়ে আকাশে ভ্রমণ। সেটাই বা বাদ যাবে কেন। জুলাই আগস্টের দিকে যদি আপনার দুবাই যাওয়ার প্ল্যান থাকে তবে সে শখও পূরণ হবে আপনার।
দুবাইর এভিয়েশন অথোরিটি ইতিমধ্যেই জুলাই মাসে পরীক্ষামূলকভাবে প্যাসেঞ্জার ড্রোন চলাচলের অনুমতি দিয়েছে। ই হ্যাং ১৮৪ নামের এক প্যাসেঞ্জার বিশিষ্ট এই ড্রোনের ওজন ৫০০ পাউন্ড আর এটা বহন করতে পারবে ২২০ পাউন্ড বা ১০০ কেজি ওজন। এখানে এক রুমের যাত্রী কামরা এবং একটি স্যুটকেস বা ব্যাগ রাখার জন্যে ছোট আরো একটি কক্ষ বা প্রকোস্ট রয়েছে।
ই হ্যাং ১৮৪ গত সিইএস প্রদর্শনীতে এর সক্ষমতা দেখিয়েছে। তাছাড়া লাসভেগাসেও এর টেস্ট উড়ান হয়েছে। এবার এর বাস্তব পথচলা বা উড়া। চীনের তৈরি ইহ্যাং ১৮৪ ঘণ্টায় ১০০ মাইল বেগে উড়তে পারে। আর এক চার্জে যেতে পারে একবারে ৩১ মাইল। এটা ফোরজি মোবাইল ইন্টারনেট দিয়েই পরিচালিত হবে। এর নির্দিষ্ট ছাড়ার স্থান থাকবে। আর পরিচালনার জন্যে থাকবে ‘রিমোট কমান্ড সেন্টার’।
দুবাই ট্যাক্সি সার্ভিস অথোরিটি জানায় এটা ৪০-৫০ কিলোমিটার দূরত্বে ৬২ মাইল বা ১০০ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টা বেগে চলাচল করবে।
উল্লেখ্য, এয়ারবাস নামের আরো একটি প্যাসেঞ্জার ড্রোন আসছে। এটা এ বছরের শেষ দিকে আসার কথা তবে ২০২০ সাল নাগাদ বাণিজ্যিকভাবে বাজারে থাকবে। ট্রান্সপোর্ট সেবা প্রতিষ্ঠান ‘উবার’ও এ বিষয়ে কাজ করছে। তারা নাসা এবং গুগলের সাবেক কিছু ইঞ্জিনিয়ার নিয়ে একটি টিম গঠন করেছে এ বিষয়ে প্ল্যান করার জন্য। সুতরাং জ্যাম! এক সময় হয়তো গুগলে খুঁজতে হবে, গাড়ির ট্র্যাফিক জ্যাম কি?
http://www.risingbd.com/scienceand-technology-news/213828
রাইজিংবিডি/ঢাকা/১৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৭/ফিরোজ
What a fantabulous post this has been. Never seen this kind of useful post. I am grateful to you and expect more number of posts like these. Thank you very much. Ecstasy for sale
ReplyDelete