online health info from bangladeshusanews24.com, bdnews24.com and risingbd.com etc.
Breast Cancer for male
পুরুষেরও ব্রেস্ট ক্যান্সার হয়
জেনে নিন ধনেপাতা কতটা বিপদজনক!
সোমবার,
১৬ নভেম্বর ২০১৫ , ৭:০৪
অপরাহ্ণ
নিউজ ডেস্কঃ নিত্যদিনের বিভিন্ন খাবারে ধনেপাতা ব্যবহার করে থাকেন খাবারের গন্ধ এবং স্বাদে একটা পরিবর্তন আনার জন্য। ধনেপাতার বৈজ্ঞানিক নাম হল কোরিয়ানড্রাম স্যাটিভাম। কিন্তু কখনও কি কল্পনা করেছেন যে এই সুস্বাদু খাবারটির কিছু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া থাকতে পারে?
অবিশ্বাস্য হলেও সত্যি কথা হল, এই সুপরিচিত সবুজ সবজিটির অনেক ঔষধি গুণাগুণের পাশাপাশি অনেক পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াও বিদ্যমান। যা নিয়মিত খেলে আমাদের শরীর দিনদিন অসুস্থ হয়ে যেতে পারে।
লিভারের ক্ষতিসাধন
অতিরিক্ত ধনেপাতা খেলে এটি লিভারের কার্যক্ষমতাকে খারাপভাবে প্রভাবিত করে থাকে। এতে থাকা এক ধরনের উদ্ভিজ তেল শরীরের বিভিন্ন অঙ্গ-প্রত্যঙ্গকে আক্রান্ত করে ফেলে। এছাড়া এটাতে এক ধরনের শক্তিশালী অ্যান্টি অক্সিডেন্ট রয়েছে যেটা সাধারণত লিভারের বিভিন্ন সমস্যা দূর করে কিন্তু দেহের মাঝে এর অতিরিক্ত মাত্রার উপস্থিতি লিভারের ক্ষতিসাধন করে।
নিম্ন রক্তচাপ
অতিরিক্ত ধনেপাতা খাওয়ার ফলে দেহের হৃৎপিন্ডের স্বাস্থ্য নষ্ট করে ফেলে, যার ফলে নিম্ন রক্তচাপ সৃষ্টি করে। বিশেষজ্ঞরা উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে এই ধনেপাতা খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন। তাই এটি অতিরিক্ত খাওয়ার ফলে নিম্ন রক্তচাপের উদ্ভব ঘটতে পারে। এছাড়া এটি হালকা মাথাব্যথারও উদ্রেক করতে পারে।
পেট খারাপ
স্বাভাবিকভাবে ধনেপাতা গ্যাস্ট্রোইনটেস্টিনাল বিষয়ক সমস্যা দূর করে থাকে কিন্তু বেশি পরিমাণে ধনেপাতা সেবন পাকস্থলীতে হজমক্রিয়ায় সমস্যা তৈরি করে থাকে। একটি গবেষণায় দেখা গেছে যে এক সপ্তাহে ২০০ এমএল ধনেপাতা আহারে গ্যাসের ব্যথা ওঠা, পেটে ব্যথা, পেট ফুলে ওঠা, বমি হওয়া হওয়ারও সম্ভাবনা দেখা যায়।
ডায়রিয়া
ধনেপাতা অল্প খেলে পেটের সমস্যা দূর হয় কিন্তু এটি বেশি পরিমাণে খেলে ডায়রিয়া হওয়ার সম্ভাবনা থেকে যায়। এছাড়া এর ফলে ডিহাইড্রেশন হতে থাকে। ফলে ডায়রিয়ার সমস্যাটি হতেই থাকে। তাই এই ধরনের সমস্যা এড়াতে প্রতিদিনের খাবারে ধনেপাতা কম পরিমাণে ব্যবহার করুন।
নিঃশ্বাসের সমস্যা
আপনি যদি শ্বাসকষ্টের রোগী হয়ে থাকেন তাহলে এই ধনেপাতা আহার থেকে বিরত থাকুন। কেননা এটি আপনার শ্বাস প্রশ্বাসের সমস্যা করে থাকে যার ফলে ফুসফুসে অ্যাজমার সমস্যা হতে পারে। এই ধনেপাতা খেলে মাঝে মাঝে ছোট ছোট নিশ্বাস নিতেও সমস্যা তৈরি হয়।
বুকে ব্যথা
অতিরিক্ত ধনেপাতা আহারে বুকে ব্যথার মত জটিল সমস্যাও দেখা দিতে পারে। এটা শুধুমাত্র অস্বস্তিকর ব্যথাই সৃষ্টি করে না তা দীর্ঘস্থায়ীও হয়ে থাকে। এজন্য এই সমস্যা থেকে রেহাই পেতে দৈনন্দিন আহারে কম করে এই ধনেপাতা খেতে পারেন।
ত্বকের সংবেদনশীলতা
সবুজ ধনেপাতাতে মোটামুটিভাবে কিছু ঔষধি অ্যাসিডিক উপাদান থাকে যেটি ত্বককে সূর্যরশ্মি থেকে বাঁচিয়ে সংবেদনশীল করে থাকে। কিন্তু অতিরিক্ত সেবনে সূর্যের রশ্মি একেবারেই ত্বকের ভেতরে প্রবেশ করতে পারে না ফলে ত্বক ভিটামিন কে থেকে বঞ্চিত হয়। এছাড়া ধনেপাতা ত্বকের ক্যান্সার প্রবণতাও তৈরি করে থাকে।
অ্যালার্জীর সমস্যা
ধনেপাতার প্রোটিন উপাদানটি শরীরে আইজিই নামক অ্যান্টিবডি তৈরি করে যা শরীরের বিভিন্ন রাসায়নিক উপাদানকে সমানভাবে বহন করে থাকে। কিন্তু এর অতিরিক্ত মাত্রা উপাদানগুলোর ভারসাম্য নষ্ট করে ফেলে। ফলে অ্যালার্জীর তৈরি হয়। এই অ্যালার্জীর ফলে দেহে চুলকানি, ফুলে যাওয়া, জ্বালাপোড়া করা, র্যা শ ওঠা এই ধরনের নানা সমস্যা হয়ে থাকে।
শরীর গরম রাখার খাবার
মঙ্গলবার,
১৭ নভেম্বর ২০১৫ , ১২:১৯
অপরাহ্ণ
নিউজ ডেস্কঃ স্বাস্থ্যবিষয়ক এক ওয়েবসাইটে শীতে শরীরকে ভেতর থেকে গরম রাখার পাঁচটি খাবার সম্পর্কে জানিয়েছেন ভারতের অনলাইনভিত্তিক খাবার সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান সাইবারশেফের খাবার বিশেষজ্ঞ শিল্পা গুপ্তা।
আদা: শরীরে কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায় আদা। তাই শীতে শরীর সুস্থ রাখার উপযুক্ত উপায় এটি। পাশাপাশি অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল উপাদান থাকায় এটি সর্দি-কাশির নিরাময়েও সহায়ক। সুপ বা অন্যান্য খাবারের সঙ্গে মিশিয়ে আদা খেতে পারেন। কাঁচাও খাওয়া যায়।
মধু: সর্দি, কাশি, ফ্লু ইত্যাদির বিরুদ্ধে লড়তে অনন্য এক উপাদান মধু। মিষ্টিজাতীয় খাবার হলেও মধুতে নেই বাড়তি ক্যালরির ঝামেলা। এছাড়া শরীর গরম রাখতেও বেশ উপকারী।
বাদাম: বিভিন্ন জাতের বাদাম যেমন, চিনাবাদাম, আখরোট, কাঠবাদাম ইত্যাদি ভালো কোলেস্টেরল, ভিটামিন, ফাইবার ও ওমেগা-থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিডের সবচেয়ে ভালো উৎস। গরমজাতীয় খাবার বলে শীতে স্ন্যাকস হিসেবে বাদাম খেতে পারেন।
দারুচিনি: শরীরের তাপমাত্রা কমে যাওয়া থেকে রক্ষা করতে এই মসলা বেশ উপকারী। আলাদা স্বাদ আনতে সুপ, রান্না করা খাবার, সালাদের সঙ্গে দারুচিনি মিশিয়ে নিতে পারেন। গরম পানীয় যেমন, চায়ের সঙ্গে এটি মেশাতে পারেন।
রসুন: সর্দি, কাশি ও গলা ব্যথা থেকে মুক্তি পেতে কার্যকরী রসুন। পাশাপাশি শরীরে কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে। প্রতিদিন তিন, চার কোঁয়া রসুন সরাসরি বা রান্নায় ব্যবহার করে
দীর্ঘক্ষণ পেট ভরা রেখে ওজন কমাতে সাহায্য করে যে খাবারগুলো
মঙ্গলবার,
১৭ নভেম্বর ২০১৫ , ৪:৩৪
অপরাহ্ণ
নিউজ ডেস্কঃ তাই নিয়মিত খাদ্য গ্রহণ করা জরুরী এবং এমন খাদ্য নির্বাচন করা জরুরী যা খেলে ওজন বৃদ্ধি হবেনা কিন্তু শরীর তার প্রয়োজনীয় পুষ্টি ঠিকই পাবে। ইয়েল
ইউনিভার্সিটি প্রিভেনশন রিসার্চ সেন্টার এর প্রতিষ্ঠাতা,এমডি,ডেভিড কাটজ বলেন,‘এমন খাদ্য গ্রহণ করা উচিৎ যা তৃপ্তিদায়ক এবং অনেকক্ষণ যাবত পেট ভরা রাখবে’। দি আল্টিমেট ভলিয়ুমেট্ট্রিক্স ডায়েট গ্রন্থের রচয়িতা,পিএইচডি,বারবারা রোলস বলেন, ‘ফাইবার ও প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার ওজন নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে’। আসুন তাহলে জেনে নেই এমন কিছু খাবারের কথা যা খেলে আপনার পেট ভরা থাকবে এবং ওজন ও হ্রাস পাবে।
১।নাশপাতি
খুবই সুস্বাদু ও রসালো একটি ফল হচ্ছে নাশপাতি।একটি বড় নাশপাতিতে ৬ গ্রাম ফাইবার থাকে যা চমৎকার ভাবে পেট ভরা রাখতে পারে এবং নাশপাতি দেহের জন্য প্রয়োজনীয় ভিটামিন ও পুষ্টি সরবরাহ করে।
২।আলু
আলু ক্ষুধা নিবারক। একাডেমী
অফ নিউট্রিশন অ্যান্ড ডায়েটেটিক্স এর মুখপাত্র,পিএইচডি,আরডি জয় ডুবস্ট বলেন, ‘এখনও অনেক মানুষ মনে করে যে, আলুর গ্লাইসামিক ইনডেক্স বেশি বলে আলু ওজন ও ক্ষুধা বৃদ্ধি করে,কিন্তু গবেষণায় পাওয়া গেছে যে, এটা সঠিক নয়’।১৯৯৫
খ্রিষ্টাব্দে প্রকাশিত ইউরোপিয়ান জার্নাল অফ ক্লিনিক্যাল নিউট্রিশন এ বলা হয়,‘প্রসিদ্ধ তৃপ্তি সূচকের প্রথম স্থানেই আছে আলুর নাম’।যদিও
আলুতে কার্বোহাইড্রেটের পরিমাণ বেশি থাকে তথাপি একটি মাঝারি আলুতে ৫ গ্রাম প্রোটিন,৩ গ্রাম ফাইবার ও ১৬৮ ক্যালোরি থাকে।তাই সিদ্ধ অথবা রান্না করা যেকোন প্রকার আলু এনার্জি ও তৃপ্তি দেয়।
৩।কাঠ বাদাম
আপনি যদি পরিপূর্ণ কোন স্ন্যাক্স খুঁজেন তাহলে কাঠ বাদাম হবে আদর্শ।অনেক গবেষণায় দেখা গেছে যে, স্ন্যাক্স হিসেবে কাঠ বাদাম খেলে সারাদিনে তৃপ্তি বোধ বজায় থাকে এবং অন্য খাবার কম খাওয়া হয়।এক মুঠো আমন্ড এ আছে-১৬০ ক্যালোরি,স্বাস্থ্যকর অসম্পৃক্ত ফ্যাট,৩ গ্রাম ফাইবার এবং ৬গ্রাম প্রোটিন।বোনাস হিসেবে আছে প্রচুর ভিটামিন ই,যা আপনার চুল,ত্বক ও নখকে স্বাস্থ্যবান রাখার জন্য অত্যাবশ্যকীয়।
৪।ওটমিল
ওটমিল স্বাস্থ্যকর ও সস্তা।এতে চিনি ও ফ্যাট নাই।ওটমিল দ্রবণীয় ফাইবারে সমৃদ্ধ,যা আপনার দেহের খারাপ কোলেস্টেরল এর মাত্রা কমায়।এতে অদ্রবণীয় ফাইবারও আছে যা অনেকক্ষণ যাবত আপনার পেট পরিপূর্ণ রাখে।
৫।ডিম
জয় ডুবস্ট বলেন, ডিম হচ্ছে সেই রকম কিছু খাবারের মধ্যে একটি যাতে পরিপূর্ণ প্রোটিন আছে,অর্থাৎ আপনার দেহের জন্য অত্যাবশ্যকীয় ৯টি অ্যামাইনো এসিডই ডিমের মধ্যে আছে যা দেহ নিজে তৈরি করতে পারেনা।এই অ্যামাইনো এসিড অন্ত্রের হরমোন নিঃসরণ বাড়িয়ে দেয় ফলে ক্ষুধা দমন হয়।ডিমের কুসুম ফেলবেন না।
এছাড়াও আপেল,ডাল,ব্রোকলি,ডুমুর,চর্বিহীন মাংস,মাছ,শিমের বীজ,পপকর্ণ ইত্যাদি খাবার ও পেট ভরা রেখে ওজন কমাতে সাহায্য করে।
Breast Cancer for male
পুরুষেরও ব্রেস্ট ক্যান্সার হয়

রেস্ট ক্যান্সারের ঝুঁকি শুধু নারীদের নয়, পুরুষেরও এ রোগ হতে পারে। এমন হুঁশিয়ারি দিয়েছেন ক্যান্সার নিয়ে গবেষণাকারী একজন বিশেষজ্ঞ। তিনি হলেন, সৌদি আরবের ইস্টার্ন প্রদেশের সৌদি ক্যান্সার সোসাইটির মহাসচিব হানান আল গাহিরান।
তিনি বলেন, সাম্প্রতিক গবেষণায় দেখা গেছে প্রতি দু’মাসে একজন পুরুষ পাওয়া যাচ্ছে, যার ব্রেস্ট ক্যান্সার আছে।
তিনি বলেন, এ বিষয়টি সম্পর্কে অনেক পুরুষই সচেতন নন। তারা এক্ষেত্রে মনে করতে পারেন যে, তাদের ব্রেস্ট এলাকায় সন্দেহজনক কোন অসুস্থতা দেখা দিয়েছে। হানান আল গাহিরান বলেন, জেনেটিক কারণে এবং দুর্বল স্বাস্থ্যের কারণে ব্রেস্ট ক্যান্সার হয়ে থাকতে পারে। এ জন্য তিনি নারীর পাশাপাশি পুরুষদেরও নিয়মিত চেকআপের অনুরোধ জানান।
সম্প্রতি সৌদি আরবের আল রশিদ মলে সৌদি ক্যান্সার সোসাইটি আয়োজিত ব্রেস্ট ক্যান্সার বিষয়ক প্রচারণার উদ্বোধনী বক্তব্যে তিনি এ মন্তব্য করেন।
বিডি ইউএসএ নিউজ২৪.কম/সো/৪ নভেম্বর ২০১৫
No comments:
Post a Comment