Friday, 12 February 2016

Valentine day with color meaning

Valentine day with color meaning

ভালোবাসা দিবসে কোন পোশাকের রঙের কী মানে

মনিরুল হক ফিরোজ : রাইজিংবিডি ডট কম
Published:13 Feb 2016   12:17:29 PM   Saturday   ||   Updated:13 Feb 2016   12:31:58 PM   Saturday
মডেল: আলভি ও সেতু, কোরিওগ্রাফি: ফিটন খান, ফটোগ্রাফি: অপূর্ব খন্দকার

মডেল: আলভি ও সেতু, কোরিওগ্রাফি: ফিটন খান, ফটোগ্রাফি: অপূর্ব খন্দকার

লাইফস্টাইল ডেস্ক : আর একদিন পরেই ভ্যালেন্টাইন’স ডে অর্থাৎ ভালোবাসা দিবস। সারা বিশ্বের কোটি কোটি প্রেমিক যুগল এর জন্য পরম আকাঙ্ক্ষিত একটি দিন। প্রতি বছর ১৪ ফেব্রুয়ারি একযোগে সারা বিশ্বে এই দিবসটি পালন করা হয়।

সুন্দর সাজ ও পোশাকে এই দিনতে একে অপরের সঙ্গে দেখা করেন প্রেমিক-প্রেমিকারা। তবে ভালোবাসা দিবসে পোশাক বাছাইয়ের ক্ষেত্রে কিন্তু রঙের বিশেষ তাৎপর্য রয়েছে। কেননা ভালোবাসা দিবসে পোশাকের রঙ নির্দিষ্ট অর্থ বহন করে।

তাই জেনে নিন ভালোবাসা দিবসে কোন রঙের পোশাকের কী মানে-

* নীল রঙের ড্রেস: আপনি একা আছেন, প্রেমে পড়তে চান, এটি বোঝাতে পারেন নীল রঙের ড্রেস পরে।

* সবুজ রঙের ড্রেস:  আপনি যে সেই ভালোলাগার মানুষটির জন্য অপেক্ষা করে রয়েছেন, তাকে কী সেটা বোঝাতে চান? তবে সবুজকে বেছে নিন।

* কমলা রঙের ড্রেস: প্রেমের এই দিনে মনের কথাটি ভালোলাগার মানুষকে চুপিসারে বুঝিয়ে দিতে পরতে পারেন কমলা রঙের ড্রেস।

* গোলাপী রঙের ড্রেস: প্রেমের প্রস্তাবটিতে যে আপনি সম্মতি জানাছেন সেটা বোঝাতে পরতে পারেন এই রঙের জামাকাপড়।

* কালো রঙের ড্রেস: কেউ কি আপনাকে প্রেমের প্রস্তাব দিয়েছে? আপনি কি তাকে নাকচ করতে চান। তাহলে পরুন কালো ড্রেস।

* সাদা রঙের ড্রেস: আপনি যে আগে থেকেই অন্য কারোর প্রেমিক/প্রেমিকা, সেটা বাকিদের বোঝাতে পরুন সাদা।

* হলুদ রঙের ড্রেস: সম্পর্কে বিচ্ছেদের ইঙ্গিত দেয় এই রঙ।

* ধূসর রঙের ড্রেস: প্রেম! ভালোবাসা! নট ইন্টারেস্টেড। এমনটাই বোঝাতে পারবেন এই রঙের ড্রেস পরে।

পড়ুন: ভালোবেসে উপহার
পড়ুন: মুখে না বলেও ভালোবাসা বোঝানোর উপায়
পড়ুন: ভিন্নভাবে করতে পারেন ভ্যালেন্টাইন’স ডে উদযাপন



রাইজিংবিডি/ঢাকা/১৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৬/ফিরোজ

মুখে না বলেও ভালোবাসা বোঝানোর উপায়

অহ নওরোজ : রাইজিংবিডি ডট কম
Published:10 Feb 2016   07:50:17 PM   Wednesday   ||   Updated:13 Feb 2016   12:24:27 PM   Saturday
মডেল: সিনহা ও তানভীর, কোরিওগ্রাফ: ফিটন খান, ফটোগ্রাফি: অপূর্ব খন্দকার

মডেল: সিনহা ও তানভীর, কোরিওগ্রাফ: ফিটন খান, ফটোগ্রাফি: অপূর্ব খন্দকার

অহ নওরোজ : অনেকেই আছেন খুব বেশি লাজুক। মুখ ফুটে তাই অনেক কথা বলতে পারেন না। অনেক প্রেমিক-প্রেমিকা আছেন যারা পরস্পরের সামনে দাঁড়ালেই গলা শুকিয়ে আসে। আবার অনেকে হয়তো কথা দিয়েই বোঝাতে পারেন না ভালোবাসার মানুষটিকে যে, তাকে কতটা ভালোবাসেন।

তবে ভালোবাসা জানানো অতি প্রয়োজন। কারণ যাকে নিয়ে আপনি এত ভাবছেন সে জানবে না, এটা কেমন কথা। তাই মুখে ‘আমি তোমাকে ভালোবাসি’ না বলেও তাকে ভালোবাসেন এটা বোঝাতে যে উপায়গুলো আপনাকে সাহায্য করবে জেনে নিন সেগুলো।

একটি সেকেলে প্রেমপত্র লিখুন: সেকেলে এজন্যই বলা হচ্ছে যে, অনেক আগে প্রেম কিংবা তথ্য বিনময় হত সংকেতের মাধ্যমে। আপনি বরং একটি সাদা কাগজে সুন্দর করে একটা ঠোঁট একে সেটার নিচে ছোট্ট করে আপনার নাম লিখে রেখে তাকে পাঠিয়ে দিতে পারেন। আর চিঠিতে তো কিছু লিখতেও সমস্যা নেই। এক্ষেত্রে আপনার পা কাঁপবার কিংবা গলা শুকাবার সমস্যা রইল না আর।

একটা সুন্দর খাবার রান্না করুন: নিজের হাতে সুন্দর করে রান্না করে তাকে খাওয়ান। সেক্ষেত্রে সে বুঝতে পারবে আপনি তাকে কতটুকু পছন্দ করছেন। তবে অবশ্যই দুজন দুজনার প্রতি শ্রদ্ধাশীল এবং যত্নশীল হতে হবে। নিজে থেকে খাবার রান্না করে আদর করে খাওয়ানোও একটা দারুন ভালোবাসার বহিঃপ্রকাশ হতে পারে। তবে সে যদি এটা ধরতে না পারে তাহলে কিছু করার নাই।

ড্যান্স করে মোহিত করুন: এমন হল কোনো পার্টিতে তাকে আপনি পেয়ে গেলেন যেখানে নাচের আয়োজন আছে। তাহলে তাকে নিয়ে ড্যান্স করার সুযোগ হারাবেন না। কারণ যখন তাকে নিয়ে নাচবেন তখন সে অবশ্যই বুঝবে আপনি তাকে কতটুকু পছন্দ করছেন। তা নাহলে এত মানুষ রেখে তার সঙ্গে কেন ড্যান্স করবেন। পশ্চিমা দেশগুলোতে এই নাচের প্রভাব অনেক বেশি। একসঙ্গে ড্যান্সের মাধ্যমে দুজন দুজনার খুব কাছে যাওয়া সম্ভব।

নিয়মিত খোঁজ রাখা: তার পরিবারের সবাই কেমন আছে সেটাসহ সে সবসময় কেমন চলছে কেমন যাচ্ছে তার দিন এইসব নিয়মিত খোঁজ রাখাও ভালোবাসা বোঝানোর উপায়। এবং প্রকৃত প্রেমিক প্রেমিকারা সেটাই করে থাকে। তাই তার প্রতিটি ব্যাপারে নিয়মিত আপডেট থাকুন। সে অবশ্যই তার জীবনে আপনার অবস্থানটা বুঝবে।

সকালে বিস্মিত করুন: যদি সম্ভব হয় সকালে ঘুম ভাঙার পূর্বেই তার সামনে সকালের নাস্তা নিয়ে উপস্থিত হোন। তারপর তার ঘুম ভাঙান । প্রতিটি মানুষ এতে অনেক আনন্দিত হয়। আর যদি সেটা সম্ভব না হয় সকালে সে উঠার পূর্বেই তাকে তাজা ফুল পাঠাবার ব্যবস্থা করুন। এতে সে বুঝবে আপনি আসলেই তাকে ভালোবাসেন।

একটা ভ্রমণের ব্যবস্থা করুন: সে যেন আপনার সঙ্গেই ভ্রমণে যেতে চায় এমন একটা ব্যবস্থা করুন। এবং তারপর সুন্দর একটি জায়গা নির্বাচন করুন যেখানে গিয়ে সে আসলেই মুগ্ধ হয়ে যায়। এবং সমস্ত ব্যবস্থা অতি সুচারুরূপে করুন যাতে কোনো ভুল না হয়। তাহলে দেখবেন সে আপনার প্রেমে পড়ে গিয়েছে। দুজন যদি দুজনার প্রেমে পড়ে যায় অবশ্যই তখন ভালোবাসি বলার তেমন প্রয়োজন পড়ে না। তবে তার প্রতি অতি যত্নশীল হতে হবে।

একটা ভালোবাসার গান করুন: একটা ভালোবাসার গান করুন। এমন কোনো স্থানে যদি আপনি সুযোগ পান যে আপনি গাইবেন আর সে শুনবে তাহলে তাকে উৎসর্গ করে গানটি করুন। মনে হয়না এরপর নতুন করে আবার বলা লাগবে তাকে ভালোবাসেন।

ভালোবেসে উপহার

মৃন্ময়ী হাসান : রাইজিংবিডি ডট কম
Published:11 Feb 2016   05:27:24 PM   Thursday   ||   Updated:13 Feb 2016   12:23:34 PM   Saturday
মডেল: অপূর্বা ও রাহাত, কোরিওগ্রাফ: ফিটন খান, ফটোগ্রাফি: অপূর্ব খন্দকার

মডেল: অপূর্বা ও রাহাত, কোরিওগ্রাফ: ফিটন খান, ফটোগ্রাফি: অপূর্ব খন্দকার

মৃন্ময়ী হাসান : একই সুরে কাছে-দূরে..ভালোবাসা তো থাকেই। তবে ভালোবাসা প্রকাশের জন্য দরকার হয়ে পড়ে টুকটাক উপহারের। যা আপনার ভালোবাসায় অনুভূতির মাত্রাটাকে দেয় ভিন্নতা।

এই ভ্যালেন্টাইনে ভালোবাসার মানুষটিকে কী উপহার দিবেন তা নিয়ে ভাবনায় পড়ে গেছেন অনেকে। এক্ষেত্রে একটা জিনিস মনে রাখা দরকার যে, উপহারের গুরুত্ব কখনো টাকার পরিমাপে দেখা উচিত নয়। কারণ ছোট, বড়, দামী, সস্তা সব উপহাররের সঙ্গে জড়িয়ে থাকে ভালোবাসা ও আন্তরিকতার ছোঁয়া, তাই কোনো উপহারই ছোট নয়। সেজন্য থাকল চমকদার উপহারের খোঁজ।

অনেকেই নিজের প্রিয় মানুষটিকে নরম পশমের ছোট্ট কুশন দিতে ভালোবসেন। কিন্তু একবার ভেবে দেখুন এই কুশনে যদি থাকে আপনাদের দুইজনের ছবি তাহলে কেমন হবে? কী চমকে গেলেন নিশ্চয়ই! তাহলে ভাবুন এই রকম একটা গিফট আপনার মনের মানুষটিকে দিলে সে কতটা খুশি হবে। এবারে ভ্যালেন্টাইন’স ডে রঙিন করে তুলতে পারেন এই পার্সোনালাইজিড কুশনে। ছবি বা নাম লেখার জন্য বিভিন্ন অনলাইন সংস্থা তো আছেই, এছাড়া গিফটের দোকনেও এখন নাম লেখানোর ব্যবস্থা আছে। কফি মগে নাম লেখানোর চল অনেকদিনের, কিন্তু কুশনে নাম বা দুজনের ছবি আটকে দিনটিকে স্পেশাল করে তুলতেই পারেন।

ভালোবাসা দিবসের কথা মাথায় রেখেই শহরের বিভিন্ন গিফট শপ ও ফুলের দোকানগুলো সেজেছে ভিন্ন আমেজে।
প্রিয়জনকে হৃদয়খচিত বার্তা, ফুলের নকশাখচিত কেক তৈরি করে দিতে পারেন। অর্ডার দিয়ে বানিয়ে নিতে পারেন এমন কেক। কাগজে নকশা করা ডায়েরি বিশেষ এই দিবসে দিতে পারেন প্রিয়জনকে। এছাড়া বিভিন্ন আকার ও নকশার ল্যাম্পশেডও দিতে পারেন উপহার। ভালোবাসা দিবস উপলে বিশেষভাবে তৈরি ডায়েরি ও ল্যাম্পশেডে প্রিয়জনের নাম ও ছবি প্রিন্ট করে দেওয়া হয়।

পছন্দের মানুষটিকে যেসব উপহার দিতে পারেন:

ছেলেদের জন্য উপহার: কার্ড, ফুল, মগ, সানগ্লাস, মানিব্যাগ, বডি স্প্রে, পারফিউম, কি-রিং, শেভিং কিটস, হাতঘড়ি, বেল্ট, পোশাক, সিডি, ফটোফ্রেম, পেন, টাই, ব্যাগ, আর সঙ্গীটি যদি পরতে ভালোবাসে তাহলে বইয়ের থেকে ভালো গিফট আর হয় না।

মেয়েদের জন্য উপহার: কার্ড, ফুল, কফিমগ, সানগ্লাস, চকোলেট, টেডি, আংটি, পেনডেন্ট, ব্যাগ, হাতঘড়ি, পারফিউম, গয়নার বক্স, ফুলদানি, পেইন্টিংস, ফটোফ্রেম, মোবাইল ফোন সেট, পোশাক, ডায়েরি, সিডি, বই।

তবে ভ্যালেনটাইন’স ডে-এ উপহার দেওয়া-নেওয়া শুধু মাত্র প্রেমিক-প্রেমিকার মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয়। স্বামী-স্ত্রী, বাবা-মা, ভাই-বোন, সন্তান এবং যেকোনো প্রিয় বন্ধুকে এইদিন উপহার দিতে পারেন। ছোট একটি উপহার মানুষের সর্ম্পক আরও বেশি মধুর করে তোলে।

পড়ুন: মুখে না বলেও ভালোবাসা বোঝানোর উপায়
পড়ুন: ভিন্নভাবে করতে পারেন ভ্যালেন্টাইন’স ডে উদযাপন 

ভিন্নভাবে করতে পারেন ভ্যালেন্টাইন’স ডে উদযাপন

অহ নওরোজ : রাইজিংবিডি ডট কম
Published:09 Feb 2016   06:22:39 PM   Tuesday   ||   Updated:13 Feb 2016   12:25:06 PM   Saturday
মডেল: স্নিগ্ধা, ছবি: অপূর্ব খন্দকার

মডেল: স্নিগ্ধা, ছবি: অপূর্ব খন্দকার

অহ নওরোজ : ভ্যালেন্টাইন’স ডে, যে শুধু প্রেমিক-প্রেমিকার জন্যই কিংবা দিনটি পালনের জন্য প্রেমিক কিংবা প্রেমিকা থাকতেই হবে এমন কোনো কথা কোথাও লেখা নেই।

ভ্যালেন্টাইন’স ডে, হতে পারে সবার জন্য। সবাই-ই এই দিনটি নিজেরমত করে ব্যবহার করতে পারেন। তবে যারা এই দিনটি শুধু প্রেমিক-প্রেমিকাদের জন্য মনে করে নিজের দিকে তাকিয়ে হতাশায় ভুগেন তাদের আশাহত হওয়ার কোনো কারণ নেই।

সবাই-ই একেবারে নিজের মতন করেই উদযাপন করতে পারেন দিনটি। তাই সে উপলক্ষে নিজের মত আলাদাভাবে দিনটি উদযাপনের পাঁচটি কৌশল থাকছে এ প্রতিবেদনে।

নিজেকে ভালোবাসুন: সমস্ত দিনটি একদম নিজের জন্য বরাদ্দ রাখুন। সাধ্যের মধ্যে যেখানে যেতে ইচ্ছে করে সেখানেই চলে যান, যা খেতে ইচ্ছে করে তাই খান। সুন্দর পোশাক পরে ইচ্ছেমত ঘুরে বেড়ান। পছন্দের বই কিনুন। নিজেকে নিয়ে ভাবুন। আত্মকেন্দ্রিকতার মজা অন্যরকম। নিজের সঙ্গে নিজে কথা বলুন। দেখবেন নতুন অনেক সিদ্ধান্ত নিতে পারছেন। অনেক সুখ অনুভূত হচ্ছে। ভালোবাসার দিনে নিজেকে ভালবাসার থেকে আনন্দ আর কি হতে পারে।

অন্যদের ভালোবাসুন: খুঁজে বের করুন, আপনজনের ভালোবাসা থেকে বঞ্চিত রয়েছে কারা। হতে পারে তারা পথশিশু কিংবা এতিম। এদেরকে ভালোবাসুন। এই দিনটিতে এদেরকে নিয়ে একসঙ্গে দুপুরে খেতে পারেন। অনেক সুখেই কাটবে আপনার দিনটি। তাদের সঙ্গে ঘোরাফেরার ফলে আপনার আত্মিক উন্নয়ন ঘটবে। তাদেরকে নিয়ে নতুন কিছু পরিকল্পনাও করা যেতে পারে।

বৃদ্ধদের কাছে যান: অনেক বৃদ্ধই আপনি খুঁজে পাবেন যাদের এমনও দিন কাটছে যে, দিনটি ভ্যালেন্টাইন’স সেটা সে খেয়াল-ই করতে পারছে না। কিংবা সে সুযোগ তার নেই। অবস্থা হতদরিদ্র। আপনি তাদের কাছে বসে কিছুসময় পার করতে পারেন। গল্পের মাধ্যমে তাদের যৌবনের গল্প শুনতে পারেন। আপনার মন অন্যরকম হয়ে যেতে বাধ্য।

আপনজনদের সময় দিন: বাবা-মা, ভাই-বোন, আত্মীয়-স্বজনদের নিয়ে দিনটি পরিকল্পনা করে কাটিয়ে দিতে পারেন। দিনটিকে কেন্দ্র করে সবাই মিলতে পারেন প্রাণের মেলায়। হয়তো এমন হচ্ছে বাবা কিংবা মা অথবা ভাই বোনকে একটি কথা বলবেন বলবেন করে বলাই হচ্ছে না, এক্ষেত্রে দিনটিকে কাজে লাগাতে পারেন। সবাই একসঙ্গে বসে কিছু শেয়ার করার মজাই আলাদা।

পৃথিবীকে ভালোবাসুন: প্রথমে নিজের দেশ তারপর সমগ্র পৃথিবীকে ভালোবাসুন। আপনি কতটা তাদেরকে ভালোবাসেন সেটা নিয়ে ভাবুন। দেখবেন অন্যরকম লাগবে। ভালোবাসায় বৈশ্বিক চিন্তা করুন। অবশ্যই আপনার মনে হবে ভালোবাসা শুধু প্রেমিক প্রেমিকার মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয়। ভালোবাসা ছড়িয়ে আছে পৃথিবীর সকল প্রান্তরে।



রাইজিংবিডি/ঢাকা/৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৬/ফিরোজ



রাইজিংবিডি/ঢাকা/১১ ফেব্রুয়ারি ২০১৬/ফিরোজ


রাইজিংবিডি/ঢাকা/১০ ফেব্রুয়ারি ২০১৬/ফিরোজ

No comments:

Post a Comment